FACTS ABOUT ছাদ বাগান REVEALED

Facts About ছাদ বাগান Revealed

Facts About ছাদ বাগান Revealed

Blog Article

বরমী ইউনিয়নের বরমা গ্রামের কৃষক আজিজুল ইসলাম বলেন, লোকমুখে শুনে সাইফুল ইসলাম ভাইয়ের স্ট্রবেরি বাগান দেখতে ছুটে এসেছি। বাগান দেখে ভালো লেগেছে। বাগান থেকে নিজ হাতে ছিড়ে স্ট্রবেরি খেয়েছি। বেশ ভালো স্বাদ। সাইফুল ভাইয়ের বাগান দেখে আমিও স্ট্রবেরি বাগান করবো বলে ভাবছি। স্ট্রবেরি চাষে বেশি খরচ হয় সেচ দিতে। এ পর্যন্ত ২৫-৩০ বার সেচ দিয়েছেন।

ছাদের বাগানে স্ট্রবেরি জন্মানো একটি ফলপ্রসূ অভিজ্ঞতা হতে পারে এবং এগুলি কন্টেইনার বাগান করার জন্য উপযুক্ত। আপনার ছাদে স্ট্রবেরি বাড়াতে আপনাকে সাহায্য করার জন্য এখানে একটি ধাপে ধাপে নির্দেশিকা রয়েছে:

ঢাকায় আগে ছাদবাগানের গুরুত্ব কম ছিল৷ তবে এখন প্রয়োজনের তাগিদে মানুষ ছাদবাগানের দিকে ঝুঁকছে৷ একটা সময় বাড়ির ছাদে কিংবা ব্যালকনিতে গাছ লাগানো শখ মনে করতেন অনেকে৷ শহরের অভিজাত এলাকাগুলোতে বাড়ির ছাদে, বাসার ব্যালকনিতে ফুল, ফলের গাছ দেখা যেতো৷ তবে খুশির খবর হলো, এখন ঢাকার আবাসিক কিংবা বাণিজ্যিক ভবনগুলোতে গাছ দেখা যাচ্ছে৷ দিন দিন এর পরিমাণ বাড়ছে৷ ছাদবাগান করতে উৎসাহিত করছে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান৷ বাড়ির মালিকদের ছাদবাগানে উৎসাহিত করতে ১০ শতাংশ হোল্ডিং ট্যাক্স ছাড় দিচ্ছে সরকার৷ যেসব বাড়ির মালিক ছাদে, বারান্দায়, বাসার সামনে বাগান করবেন তাঁরাই এ সুযোগ পাবেন৷ আর এ সুযোগ পেতে অনেকেই এখন ছাদে বাগান করছেন৷ 

হামিদুল্লাহ মিয়া মার্কেট ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘একদিকে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ বেশ ভালো, তার ওপর বেচাকেনা আগের তুলনায় কম। তাই পাইকারি বাজারে পণ্যটির দাম কমতে শুরু করেছে। এখন ভারত থেকে পেঁয়াজ না আনলেও চলবে। আমাদের দেশি পেঁয়াজের ওপর আগামী দুই মাস নির্ভর করা যাবে। খুচরা ব্যবসায়ীরা হয়তো বাড়তি দরে বিক্রি করছেন।’

নগরের হালিশহর এলাকার আল মক্কা স্টোরের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ শোয়েব বলেন, ‘পাহাড়তলী বা রিয়াজউদ্দিন বাজার থেকে ডিম কিনে নিয়ে আসি। পরিবহন খরচ, শ্রমিকের মজুরি আছে। সবমিলিয়ে প্রতিটি ডিম ১১ টাকায় ডিম বিক্রি না করলে লোকসান হয়।’ 

হিমেলের বাগানে বাউ লেবু নামে একটি লেবু গাছ রয়েছে, যে গাছটিকে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর প্রায় বিলুপ্ত গাছ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। বছর জুড়ে বাগানের এসব গাছে ফল ধরে। এসব ফলেই হিমেলের পরিবারের ফলের চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। হিমেল আর্থিক সচ্ছলতার জন্য বিদেশে পাড়ি জমাবেন বলে বাণিজ্যিক ভাবে চাষের চিন্তা করছেন না। তবে তার প্রতিবেশী অনেক বেকার যুবকের কাছে হিমেল এখন অনুপ্রেরণা। হিমেলের কাছ থেকে এসব গাছের চারা নিয়ে তারাও ছাদ বাগান তৈরি করেছেন।

সার প্রয়োগ ও সেচ: স্ট্রবেরির জন্য দরকার প্রচুর জৈব সার। এজন্য প্রতি একরে ৫০-৬০ কেজি ইউরিয়া সার, ৭০ কেজি টিএসপি সার এবং ৮০ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করতে হবে। এসব সারকে সমান দুভাগে ভাগ করে একভাগ দিতে হয় ফুল আসার একমাস আগে এবং অন্য ভাগ দিতে হবে ফুল ফোটার সময়। ফল ধরা শুরু হলে ২-৩ দিন পর পরই সেচ দিতে হবে।

স্ট্রবেরি চাষ করে সফলতা অর্জন করেছেন শ্রীপুরের গোদারচালা গ্রামের আকবর আলীর ছেলে তোফায়েল আহমেদ (২৮)। তিনি বলেন, টিস্যু কালচার ল্যাব থেকে মাদার গাছ কিনে চারা তৈরি করেছেন। এ চারা তিনি জমিতে রোপণ করেন এবং অন্যদের কাছেও চারা বিক্রি করে থাকেন। প্রথম তিনি মাদার গাছ ৪০ টাকা করে কেনেন। পরে মাদার গাছ থেকে যে চারা উৎপাদন হয় তা নিজের চাহিদা মেটানো পর কৃষকদের কাছে ১৫ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি করেন।

গৃহকর্মী নির্যাতনবিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৯ করোনা ভাইরাস: আতঙ্ক নয়, সচেতনতাডিজিটাল স্টার্টআপযৌতুকডিজিটাল নিরাপত্তা আইনট্রাম্পের জমানায় বাংলাদেশবাংলাদেশের নদীবাংলাদেশের চলচ্চিত্রমঞ্চ নাটকপাটশিল্প

চাহিদা অনুসারে  হাফ ড্রাম, সিমেন্ট বা মাটির টব, স্টিল বা প্লাস্টিক ট্রে সংগ্রহ করতে হবে। অনেক সময় বসতবাড়ির ভাঙা চোরা বালতি, অব্যবহৃত তেলের বোতলও ছোটখাটো গাছ রোপণের জন্য ব্যবহার করা হয়। ঠিকমতো উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে এসব অব্যবহৃত জিনিস বাগানে ব্যবহার করা গেলে এও হতে পারে এক নতুন নান্দনিকতা। ছাদের সুবিধা মতো স্থানে স্থায়ী বেড (ছাদ ও বেডে মাঝে ফাঁকা রাখতে হবে) স্থাপন করা যেতে পারে। এসব বেডে মূলত সবজি, শাক চাষ করা যায়। চাইলে লাগানো যায় ফুলগাছ। স্থায়ী বেড বানাতে না চাইলে পুরনো চৌবাচ্চা বা জাহাজের লাইফ বোট রাখার বয়ার খোলও অনেক জায়গায় বেড হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

স্ট্রবেরী জীবন রক্ষাকারী নানা পুষ্টিগুনে সমৃদ্ধ রসালো ও সুস্বাদু ফল। এতে আছে ভিটামিন-এ, সি, ই, ফলিক এ্যাসিড সেলেনিয়াম, ক্যালসিয়াম, পলিফেনল এলাজিক এ্যাসিড, ফেরালিক এ্যাসিড, কিয়ুমারিক এ্যাসিড কুয়েরসিটিন, জ্যান্তমাইসিন এবং ফাইটোষ্টেরল।

ডুচসেন এফ. আনানাসাকে এফ. চিলোনেসিস এবং এফ. ভার্জিনিয়েনার সংকর হিসাবে স্থির করেছিলেন। website এফ. আনানাসা বড় আকারের ফল দেয়, তাই এর এমন নামকরণ করা হয়েছে। কারণ এর গন্ধ, স্বাদ এবং বেরির মতো আকার আনারসের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। ইংল্যান্ডে, এফ.

মিষ্টি, সুগন্ধ এবং জটিল গন্ধ এর অনুকূল বৈশিষ্ট্য।[৫৯] উদ্ভিদ প্রজনন এবং কৃষিতে শর্করা, অ্যাসিড এবং উদ্বায়ী যৌগগুলোর উপর জোর দেওয়া হয়, যার ফলে পাকা স্ট্রবেরির স্বাদ এবং সুগন্ধ উন্নত হয়।[৬০] এস্টার, টার্পিন এবং ফিউরান হল এমন এক রাসায়নিক যৌগ যা স্ট্রবেরি গন্ধ এবং সুগন্ধির সাথে সবচেয়ে দৃঢ় সম্পর্কযুক্ত; প্রায় ৩৬০ টি উদ্বায়ী যৌগের মধ্যে মোট ৩১ টি অনুকূল স্বাদ এবং সুগন্ধের সাথে উল্লেখযোগ্যভাবে সম্পর্কিত।[৬০][৫৪][৫৫] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাণিজ্যিক বাজারের জন্য স্ট্রবেরি প্রজননে, বন্য স্ট্রবেরিতে সুগন্ধযুক্ত উদ্বায়ী যৌগ, মিথাইল অ্যানথ্র্যানিলেট এবং গামা-ডেকাল্যাকটোন বিখ্যাত।[৫৪][৫৫] ভোক্তারা এর "মিষ্টি এবং সুস্বাদু" বৈশিষ্ট্যের জন্য বিশেষত আগ্রহী।

নানা পুষ্টিগুণ ও বিভিন্ন ভিটামিনসমৃদ্ধ শৌখিন ও দামি ফল স্ট্রবেরি চাষে সাফল্যের মুখ দেখেছেন বসুনিয়া। কৃষি অফিস বলছে, শীতপ্রধান দেশের ফসল হওয়ায় উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে শীত মৌসুমে স্ট্রবেরি চাষের সুযোগ তৈরি হয়েছে। 

Report this page